অনলাইন শিক্ষার হার বৃদ্ধির কারণ জানুন
অনলাইন শিক্ষার হার বর্তমান সময়ে অনেক বেশি পরিমাণের বেড়ে গেছে। আমি আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে এই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করার চেষ্টা করবো। প্রতিবেদনটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ থাকবে।
করোনা মহামারিতে স্কুল কলেজ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বাংরাদেশ শিক্ষাবোড ও প্রদানমন্ত্রী। আর এজন্যই চালু করা হয়েছে অনলাইন শিক্ষার ব্যবস্থাকে। এই ব্যবস্থাটা যখন থেকে চালু করা হয়েছে তখন থেকেই জনপ্রিয় ও এখানেপড়ার শোনা করার আগ্রহের হার অনেক বেড়েছে। নিচে অনলাইনে শিক্ষার হার বৃদ্ধির কয়েকটি কারণ নিয়ো আলোচনা করা হলো।
১. লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য
অনলাইন শিক্ষার হার বেড়ে যাওয়া একটি প্রধান করণ হলো লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়া জন্য সকলেই এই পদ্ধতি শিক্ষা গ্রহণ করতে আগ্রহী। করোনায় যদি স্কুল কলেজ বন্ধ থাকে তাহলে লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যাবে।
আর আমরা ছোট থেকে জেনে আসছি যে শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। এই সবকিছু বিবেচনা করে ছাত্রছাত্রীরা লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য অনলাইনে ক্লাস করার এত আগ্রহী। আর এভাবেই শিক্ষার হার বেড়েছে অনলাইনের মাধ্যমে।
২. পড়াশোনার বৃকল্প পদ্ধতি
যদি স্কুল কলেজ বদ্ধ থাকে তাহলে পড়াশোনার জন্য অন্য কোথাও যেতে পারবেন না আপনি। তাই পড়াশনা করনোর বিকল্প পদ্ধতিতে চালু করা হয়েছে অনলাইনে পাঠ দান। এটি যেমন একটি জাতির জন্য উপকার তেমন একজন ছাত্রছাত্রীর জন্যও উপকারের। জাতি দেশকে শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে পারবে আর স্টুডেন্টরা নিজেদের ভবিষ্যৎ তৈরি করতে পারবে। এজন্য পড়াশোনার বিকল্প পদ্ধতির সুবিধাটি পাওয়ার জন্য অনলাইন শিক্ষার হার অনেক বেশি হয়ে গেছে।
৩. ঘরে বসে শিক্ষা গ্রহণ করা যা
অনলাইনে শিক্ষা গ্রহণ করার একটি সুবিধা হলো ঘরে বসেই শিক্ষা গ্রহণ করা যায়। শুধু ঘর নয় আপনি যেখানেই থাকেন না কেন অনাইনের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন খুব সহজেই।
এক্ষেত্রে ছাত্রদের যাতায়াতের জন্য সুবিধা হয়েছে। সকালে যখন ছাত্রছাত্রীরা স্কুল কলেজে যায় তখন অনেক সম দূঘটনা হওয়ার সম্ভবনা থাকে। কিন্তু অনলাইনে শিক্ষা গ্রহণ করার ফলে ছাত্রদের এই বিষয়ে কোনো সমস্যা হয় না বরং সুবিধা হয়েছে। এমন সুবিধার জন্যই অনলাইনে শিক্ষার হার এতো বেশি হয়েছে।
৪. স্বাস্থ নিরাপত্তার জন্য
যদি করোনার সময় স্কুল কলেজ খোলা রাখা হতো তাহলে সকল ছাত্রছাত্রীর স্বাস্থ এর ঝুঁকি থাকতো। কিন্তু ঘরে বসে যখন আপনি অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করবেন তখন আপনার স্বাস্থের কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
একজন ছাত্র এর পড়াশোনার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো স্বাস্ত নিরাপত্তা। আর এজন্যই ছাত্রছাত্রীরা অনলাইনে শিক্ষার হার বেড়ে গেছে। যদিও সব শ্রেনির ছাত্রছাত্রীরা ক্লাস করতে পারে না।
৫. ভারচুয়্যাল পদ্ধতিতে পাঠ দানের জন্য
অনলাইনের মাধ্যমে ক্লাস করার একটি সুবিধা হলো ভারচুয়্যাল পদ্ধতিতে পাঠ দান শেখা যায়। এছাড়াও এই পদ্ধতিতে পাঠ দান করলে কিছু সুবিধা আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি সুবিধা হলো কোনো ক্লাস যদি একবার মিস করা হয় তাহলে পুনরায় সেই ক্লাস পাওয়া যায়।
ক্লাসে যদি কোনো বিষয় না বোঝা যায় তাহলে ভিডিও দেখে সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করা যায়। আর এজনই সকল ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অনলাইন শিক্ষার হার অনেক বেশি। আশা করি আপনারা সকলেই এই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
>> অনলাইন শিক্ষার হার বৃদ্ধির কারণ জানুন
উপসংহার
এই হলো আমাদের আজকের প্রতিবেদন। আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার হারকে ধরে রাখার জন্যই মূলত চালু করা হয়েছে অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থা। এই পরিকল্পনা টি আসলেই অনেক ভালো। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে সাবনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া জন্য।